Mohammad Abdirrahman Abiabdurraman\'s post in নামাজের নিয়ম ও দোয়া needs approval: \"বিসমিল্লাহির রাহমা...

From: groupupdates_@facebookmail.com
Domain: IP info facebookmail.com
MX-server: IP info 66-220-144-144.mail-mail.facebook.com
Size: 71677 Bytes
Create: 2024-02-07
Update: 2024-02-07
Score: 0
Safe: Yes

Outbound domains: www.facebook.com |
 
  Mohammad Abdirrahman Abiabdurraman 's post in নামাজের নিয়ম ও দোয়া needs approval: "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম । বাপের উপর ছেলে মেয়েদের যে হক গুলো আছে এর মধ্য একটা হক হলো ছেলেমেয়েদের কুরআন শিক্ষা দেয়া । আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের কুরআন শিক্ষা না দেন তবে আপনি আ"পরাধী হিসেবে গণ্য হবেন । রোজ কি"য়ামতের দিন আপনার ছেলে মেয়েরা আপনার বিরুদ্ধে মহান আল্লাহর নিকট অভিযোগ দায়ের করবেন, ঐ দিন দেখবেন আপনার ছেলে, আপনার মেয়ে, আপনার দু"শমন। যতোই ভালো খাবার দেন, বা যতই ভালো কাপড় চোপড় দেন, কুরআন না পড়ালে ধরা খাবেন । কারণ যখন সিং'গায় ফু'ৎকার দেয়া হবে তখন আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না । ছেলে বাবার কোন কাজে আসবে না , বন্ধু বন্ধুর কোন কাজে আসবে না , একে অন্যের থেকে পলায়ন করবে । সে জন্য আজকেই নিজের ছেলে মেয়েদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা দিন । ছেলেমেয়েদের নামাজী বানান । মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন । "তোমার নিজেকে জা"হা"ন্না"মের আগুন হতে বাঁচাও । তোমার পরিবারের সদস্যদের জাহান্নামের আগুন হতে বাঁচাও ।" পরিবারের লোকদের নামাজের আদেশ করুন । আপনার কতো আদরের ছেলে মেয়ে!! বেনামাজী হওয়ার কারণে আপনার চোখের সামনে আপনার ছেলে মেয়েদের রোজ কি"য়ামতের দিন চুলের খোপা ধরে এবং পা ধরে জা"হা"ন্না"মের আ"গুনের মধ্যে ফেলে দিবে । প্রতিদিন তাদের কে নামাজে যত্নবান হওয়ার জন্য নসিহত করুন । কেউ এই পৃথিবীতে চিরকাল থাকবে না । দাদা নানা চৌদ্দ গোষ্ঠীর লোকজন চলে গেছে আমাকে আপনাকে ও যেতে হবে । যদি নেককার সন্তান রেখে যেতে পারেন, আপনি মারা গেলে ও তাদের দোআ পাবেন । তারা যে ভাল কাজ করবে আপনি কবরের মধ্যে থেকে ও ছাওয়াবের ভাগীদার হবেন । আর যদি বেনামাজী কু সন্তান রেখে যান । তাহলে তো আপনার কোনও লাভ হলো না। সে নিজে ও চরম ক্ষতিগ্রস্ত হলো । আর নসিহতের সাথে সাথে তাদের জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোআ ও করা । কারণ বাপের দোয়া সন্তানের জন্য কবুল হয় । যত কিছুই করুক কখনো সন্তানের জন্য বদদোয়া করবেন না, সেটা ও কবুল হয়ে যায় । শত হলেও তো আপনার সন্তান । বাচ্চাদের সামনে মি'থ্যা কথা বলবেন না । বাচ্চাদের সামনে সিগারেট খেলে তারা ও শিখে যাবে । খারাপ বাচ্চাদের সাথে যেনো না মিশে এই খেয়াল রাখবেন। কম বয়সী বাচ্চাদের নিজের আত্মীয় স্বজনদের সাথে ঘুমাতে দেয়ার ব্যাপারে একটু চিন্তা করবেন, কখনো কখনো একান্ত দরকার হয়ে পড়ে তখন আলাদা কম্বলের ব্যবস্থা করবেন । বাচ্চাদের সামনে তাদের মাকে অপমানিত করবেন না । আর বাচ্চাদের আদর করবেন । দরকার হলে শাসন করবেন । অনেকেই আছেন বাচ্চাদের সময় দেন না , খুবই দুঃখজনক, এখন সময় দিচ্ছেন না বাচ্চাদের, বৃদ্ধ হলে তাদের কাছ থেকে কিভাবে সময়ের আশা করেন ? বাচ্চা দের সময় দিবেন, তবে অনেকেই আছে বাচ্চাদের খুব জোরে মারে, পরে আবার আফসোস করে । কোন অবস্থাতেই সেটা জায়েজ নয় । আমাদের নবী সা কোনও দিন নিজের সন্তানদের মারেন নি । স্ত্রী বা গোলাম বাদী কাউকেও নিজের হাতে মারেননি। তবে শুধুমাত্র যেখানেই মহান আল্লাহর সম্মানের হানি ঘটে সেখানেই মহান আল্লাহর জন্য প্রতিশোধ নিয়েছেন । সন্তানদের কথায় কথায় মারবেন না, শুধুমাত্র নামাজের জন্য দরকার হলে মারবেন । ঘরে বেত্র রাখবেন দেখানোর জন্য, মারার জন্য নয় । আপনার উপর আরো হক উপযুক্ত হলে তাদের বিবাহ দিয়ে দেয়া । সময় মতো বিবাহ না দিলে তারা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, পরবর্তী বংশের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য এবং পুত পবিত্র থাকার জন্য বিবাহ জরুরি । আরো হক হলো তাদের জন্য ভালো নাম রাখা । টল্টু, বল্টু, পল্টু , এমন নাম না রাখা । তাদের জন্য ভালো মা নির্বাচন করা, অবশ্যই এইটা বিবাহের আগে । কারণ দ্বীনদার মা হলে বাচ্চারা ও দ্বীনদার হয় । ছেলে মেয়েদের সম দৃষ্টিতে দেখা তাদের মধ্যে বৈষম্য না করা , অনেকেই আছে এক ছেলেকে বেশি আদর যত্ন দেন, অন্য ছেলে কে কম দেন , বা দেখা যায় ছেলেকে মাছের বড় টুকরা টা দেন মেয়েকে ছোট টুকরা টা দেন , রোজ কিয়ামতের দিন ঠেকে যাবেন মহান আল্লাহর কাছে , সেজন্য বাচ্চাদের মধ্যে ইনসাফ করবেন , একজন কে দুইটা জামা কিনে দিলেন আর একজন কে একটা !!! হ্যাঁ দরকার হয়ে গেলে অসুবিধা নাই , ছেলে মেয়েদের ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে রোজ কিয়ামতের দিন , নেককাজ এবং তাকওয়ার কাজে সহযোগিতা করবেন , খারাপ এবং পাপের কাজে কখনোই সহযোগিতা করা যাবে না , খুব ভালো হয় ছেলেকে আলেম বানাবেন , মেয়েকে আলেমা বানাবেন , এখন তো মাশাআল্লাহ অনেক গ্রামে নুরানী মাদ্রাসা হয়ে গেছে , পড়া শুনায় ও অনেকটা এগিয়ে আছে । ভর্তি করিয়ে দিন , রিযিকের মালিক হলেন মহান আল্লাহ পাক , মানুষ সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে তাদের রিজিক সৃষ্টি করে রেখেছেন , তারা কতটুকু সম্পদ পাবে সেটা মহান আল্লাহ পাক ফিক্সড করে রেখেছেন । আমরা কেউ মায়ের পেট থেকে সম্পদ নিয়ে আসিনি খালি হাতে এসেছি, দরকারের সময় মহান আল্লাহ পাক রিযিক দিয়েছেন । আর ছেলে ডাক্তার হলে ও ইন্জিনিয়ার হলে ভার্টিটির প্রোফেসর হলে আপনি নামাজের কথা কুরআন তেলাওয়াতের কথা বলবেন , তবে হ্যাঁ সুন্দর করে বলবেন আদর করে বলবেন , সুতরাং আপনার দ্বায়িত্ব আদর্শ ভালো মুসলিম হিসেবে সন্তান কে গড়ে তোলা , রোজ কিয়ামতের দিন বলতে পারবেন হে আল্লাহ তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিজের ছেলেকে এবং মেয়েকে আলিম আলিমা বানিয়েছি , ধরেন সাত বছর বয়সে বাচ্চা কে কুরআন পড়াতে লাগিয়ে দিছেন তখন তো তার আমল নামা খোলা হয়নি , তার সমস্ত কুরআন পড়ার ছাওয়াব আপনার আমল নামায় উঠবে সুবহানআল্লাহ । পড়লো ছেলে বা মেয়ে ফায়েদা সব আপনার । মেয়েদের পর্দার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন , বালেগা হলে বিয়ে দিয়ে দিবেন , আগের মুরুব্বি গন তাই করতেন , তাদের মেয়েরা কি ঠকেছে বলে মনে হয় ? দ্বীনদার ছেলে পাইলে বিবাহ তে দেরি করবেন না । একটা কথা খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় , অনেক বাবা মা নিজের জীবন যৌবন সমুদয় অর্থ ছেলেদের পিছনে খরচ করে নিঃস্ব হয়ে বড় শিক্ষিত করেছে , ছেলে আজ প্রতিষ্ঠিত তবে মা বাবার খবর রাখে না , এর কারণ হলো ছেলে মেয়েদের দ্বীনদার বানাননি , ছেলেদের দুনিয়াদার বানানোর ফলাফল দুনিয়াতেই তো দেখতে পাচ্ছেন, আখেরাতে তো চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন; আল্লাহ আল্লাহর পানাহ, সেজন্য ছেলেমেয়েদের আখেরাতমুখী করবেন, কেননা আখেরাত হল চিরস্থায়ী জীবন আর দুনিয়ার জীবন হলো ক্ষণস্থায়ী জীবন । বৃদ্ধাশ্রমে হাফেজ আলেমদের মা-বাবাকে পাবেন না । মনে রাখবেন ছেলেমেয়েরা আমাদের কাছে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে আমানত । আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আমানতকে রক্ষা করা । জাপান এত উন্নত রাষ্ট্র, জাপানি দের দেখেছি খুব অসহায় হয়ে একাকিত্ব অবস্থায় মারা যেতে , কেউ কেউ নিজের প্লাটে মরে ফছে দুর্গন্ধ আরম্ভ হলে প্রতিবেশীরা এম্বুলেন্স ডেকে ঐ লাস নিয়ে যায় ইদানিং আমাদের দেশে ও কিছু কিছু এমন খবর আসছে , মহান আল্লাহর পানাহ । মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলের বাচ্চাদের নেককার করুক ।".       Mohammad Abdirrahman Abiabdurraman February 7 at 6:32 AM   বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম । বাপের উপর ছেলে মেয়েদের যে হক গুলো আছে এর মধ্য একটা হক হলো ছেলেমেয়েদের কুরআন শিক্ষা দেয়া । আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের কুরআন শিক্ষা না দেন তবে আপনি আ"পরাধী হিসেবে গণ্য হবেন । রোজ কি"য়ামতের দিন আপনার ছেলে মেয়েরা আপনার বিরুদ্ধে মহান আল্লাহর নিকট অভিযোগ দায়ের করবেন, ঐ দিন দেখবেন আপনার ছেলে, আপনার মেয়ে, আপনার দু"শমন। যতোই ভালো খাবার দেন, বা যতই ভালো কাপড় চোপড় দেন, কুরআন না পড়ালে ধরা খাবেন । কারণ যখন সিং'গায় ফু'ৎকার দেয়া হবে তখন আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না । ছেলে বাবার কোন কাজে আসবে না , বন্ধু বন্ধুর কোন কাজে আসবে না , একে অন্যের থেকে পলায়ন করবে । সে জন্য আজকেই নিজের ছেলে মেয়েদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা দিন । ছেলেমেয়েদের নামাজী বানান । মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন । "তোমার নিজেকে জা"হা"ন্না"মের আগুন হতে বাঁচাও । তোমার পরিবারের সদস্যদের জাহান্নামের আগুন হতে বাঁচাও ।" পরিবারের লোকদের নামাজের আদেশ করুন । আপনার কতো আদরের ছেলে মেয়ে!! বেনামাজী হওয়ার কারণে আপনার চোখের সামনে আপনার ছেলে মেয়েদের রোজ কি"য়ামতের দিন চুলের খোপা ধরে এবং পা ধরে জা"হা"ন্না"মের আ"গুনের মধ্যে ফেলে দিবে । প্রতিদিন তাদের কে নামাজে যত্নবান হওয়ার জন্য নসিহত করুন । কেউ এই পৃথিবীতে চিরকাল থাকবে না । দাদা নানা চৌদ্দ গোষ্ঠীর লোকজন চলে গেছে আমাকে আপনাকে ও যেতে হবে । যদি নেককার সন্তান রেখে যেতে পারেন, আপনি মারা গেলে ও তাদের দোআ পাবেন । তারা যে ভাল কাজ করবে আপনি কবরের মধ্যে থেকে ও ছাওয়াবের ভাগীদার হবেন । আর যদি বেনামাজী কু সন্তান রেখে যান । তাহলে তো আপনার কোনও লাভ হলো না। সে নিজে ও চরম ক্ষতিগ্রস্ত হলো । আর নসিহতের সাথে সাথে তাদের জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোআ ও করা । কারণ বাপের দোয়া সন্তানের জন্য কবুল হয় । যত কিছুই করুক কখনো সন্তানের জন্য বদদোয়া করবেন না, সেটা ও কবুল হয়ে যায় । শত হলেও তো আপনার সন্তান । বাচ্চাদের সামনে মি'থ্যা কথা বলবেন না । বাচ্চাদের সামনে সিগারেট খেলে তারা ও শিখে যাবে । খারাপ বাচ্চাদের সাথে যেনো না মিশে এই খেয়াল রাখবেন। কম বয়সী বাচ্চাদের নিজের আত্মীয় স্বজনদের সাথে ঘুমাতে দেয়ার ব্যাপারে একটু চিন্তা করবেন, কখনো কখনো একান্ত দরকার হয়ে পড়ে তখন আলাদা কম্বলের ব্যবস্থা করবেন । বাচ্চাদের সামনে তাদের মাকে অপমানিত করবেন না । আর বাচ্চাদের আদর করবেন । দরকার হলে শাসন করবেন । অনেকেই আছেন বাচ্চাদের সময় দেন না , খুবই দুঃখজনক, এখন সময় দিচ্ছেন না বাচ্চাদের, বৃদ্ধ হলে তাদের কাছ থেকে কিভাবে সময়ের আশা করেন ? বাচ্চা দের সময় দিবেন, তবে অনেকেই আছে বাচ্চাদের খুব জোরে মারে, পরে আবার আফসোস করে । কোন অবস্থাতেই সেটা জায়েজ নয় । আমাদের নবী সা কোনও দিন নিজের সন্তানদের মারেন নি । স্ত্রী বা গোলাম বাদী কাউকেও নিজের হাতে মারেননি। তবে শুধুমাত্র যেখানেই মহান আল্লাহর সম্মানের হানি ঘটে সেখানেই মহান আল্লাহর জন্য প্রতিশোধ নিয়েছেন । সন্তানদের কথায় কথায় মারবেন না, শুধুমাত্র নামাজের জন্য দরকার হলে মারবেন । ঘরে বেত্র রাখবেন দেখানোর জন্য, মারার জন্য নয় । আপনার উপর আরো হক উপযুক্ত হলে তাদের বিবাহ দিয়ে দেয়া । সময় মতো বিবাহ না দিলে তারা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, পরবর্তী বংশের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য এবং পুত পবিত্র থাকার জন্য বিবাহ জরুরি । আরো হক হলো তাদের জন্য ভালো নাম রাখা । টল্টু, বল্টু, পল্টু , এমন নাম না রাখা । তাদের জন্য ভালো মা নির্বাচন করা, অবশ্যই এইটা বিবাহের আগে । কারণ দ্বীনদার মা হলে বাচ্চারা ও দ্বীনদার হয় । ছেলে মেয়েদের সম দৃষ্টিতে দেখা তাদের মধ্যে বৈষম্য না করা , অনেকেই আছে এক ছেলেকে বেশি আদর যত্ন দেন, অন্য ছেলে কে কম দেন , বা দেখা যায় ছেলেকে মাছের বড় টুকরা টা দেন মেয়েকে ছোট টুকরা টা দেন , রোজ কিয়ামতের দিন ঠেকে যাবেন মহান আল্লাহর কাছে , সেজন্য বাচ্চাদের মধ্যে ইনসাফ করবেন , একজন কে দুইটা জামা কিনে দিলেন আর একজন কে একটা !!! হ্যাঁ দরকার হয়ে গেলে অসুবিধা নাই , ছেলে মেয়েদের ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে রোজ কিয়ামতের দিন , নেককাজ এবং তাকওয়ার কাজে সহযোগিতা করবেন , খারাপ এবং পাপের কাজে কখনোই সহযোগিতা করা যাবে না , খুব ভালো হয় ছেলেকে আলেম বানাবেন , মেয়েকে আলেমা বানাবেন , এখন তো মাশাআল্লাহ অনেক গ্রামে নুরানী মাদ্রাসা হয়ে গেছে , পড়া শুনায় ও অনেকটা এগিয়ে আছে । ভর্তি করিয়ে দিন , রিযিকের মালিক হলেন মহান আল্লাহ পাক , মানুষ সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে তাদের রিজিক সৃষ্টি করে রেখেছেন , তারা কতটুকু সম্পদ পাবে সেটা মহান আল্লাহ পাক ফিক্সড করে রেখেছেন । আমরা কেউ মায়ের পেট থেকে সম্পদ নিয়ে আসিনি খালি হাতে এসেছি, দরকারের সময় মহান আল্লাহ পাক রিযিক দিয়েছেন । আর ছেলে ডাক্তার হলে ও ইন্জিনিয়ার হলে ভার্টিটির প্রোফেসর হলে আপনি নামাজের কথা কুরআন তেলাওয়াতের কথা বলবেন , তবে হ্যাঁ সুন্দর করে বলবেন আদর করে বলবেন , সুতরাং আপনার দ্বায়িত্ব আদর্শ ভালো মুসলিম হিসেবে সন্তান কে গড়ে তোলা , রোজ কিয়ামতের দিন বলতে পারবেন হে আল্লাহ তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিজের ছেলেকে এবং মেয়েকে আলিম আলিমা বানিয়েছি , ধরেন সাত বছর বয়সে বাচ্চা কে কুরআন পড়াতে লাগিয়ে দিছেন তখন তো তার আমল নামা খোলা হয়নি , তার সমস্ত কুরআন পড়ার ছাওয়াব আপনার আমল নামায় উঠবে সুবহানআল্লাহ । পড়লো ছেলে বা মেয়ে ফায়েদা সব আপনার । মেয়েদের পর্দার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন , বালেগা হলে বিয়ে দিয়ে দিবেন , আগের মুরুব্বি গন তাই করতেন , তাদের মেয়েরা কি ঠকেছে বলে মনে হয় ? দ্বীনদার ছেলে পাইলে বিবাহ তে দেরি করবেন না । একটা কথা খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় , অনেক বাবা মা নিজের জীবন যৌবন সমুদয় অর্থ ছেলেদের পিছনে খরচ করে নিঃস্ব হয়ে বড় শিক্ষিত করেছে , ছেলে আজ প্রতিষ্ঠিত তবে মা বাবার খবর রাখে না , এর কারণ হলো ছেলে মেয়েদের দ্বীনদার বানাননি , ছেলেদের দুনিয়াদার বানানোর ফলাফল দুনিয়াতেই তো দেখতে পাচ্ছেন, আখেরাতে তো চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন; আল্লাহ আল্লাহর পানাহ, সেজন্য ছেলেমেয়েদের আখেরাতমুখী করবেন, কেননা আখেরাত হল চিরস্থায়ী জীবন আর দুনিয়ার জীবন হলো ক্ষণস্থায়ী জীবন । বৃদ্ধাশ্রমে হাফেজ আলেমদের মা-বাবাকে পাবেন না । মনে রাখবেন ছেলেমেয়েরা আমাদের কাছে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে আমানত । আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আমানতকে রক্ষা করা । জাপান এত উন্নত রাষ্ট্র, জাপানি দের দেখেছি খুব অসহায় হয়ে একাকিত্ব অবস্থায় মারা যেতে , কেউ কেউ নিজের প্লাটে মরে ফছে দুর্গন্ধ আরম্ভ হলে প্রতিবেশীরা এম্বুলেন্স ডেকে ঐ লাস নিয়ে যায় ইদানিং আমাদের দেশে ও কিছু কিছু এমন খবর আসছে , মহান আল্লাহর পানাহ । মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলের বাচ্চাদের নেককার করুক ।  
   
 
   
 
   
   
 
Mohammad Abdirrahman Abiabdurraman's post in নামাজের নিয়ম ও দোয়া needs approval: "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম । বাপের উপর ছেলে মেয়েদের যে হক গুলো আছে এর মধ্য একটা হক হলো ছেলেমেয়েদের কুরআন শিক্ষা দেয়া । আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের কুরআন শিক্ষা না দেন তবে আপনি আ"পরাধী হিসেবে গণ্য হবেন । রোজ কি"য়ামতের দিন আপনার ছেলে মেয়েরা আপনার বিরুদ্ধে মহান আল্লাহর নিকট অভিযোগ দায়ের করবেন, ঐ দিন দেখবেন আপনার ছেলে, আপনার মেয়ে, আপনার দু"শমন। যতোই ভালো খাবার দেন, বা যতই ভালো কাপড় চোপড় দেন, কুরআন না পড়ালে ধরা খাবেন । কারণ যখন সিং'গায় ফু'ৎকার দেয়া হবে তখন আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না । ছেলে বাবার কোন কাজে আসবে না , বন্ধু বন্ধুর কোন কাজে আসবে না , একে অন্যের থেকে পলায়ন করবে । সে জন্য আজকেই নিজের ছেলে মেয়েদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা দিন । ছেলেমেয়েদের নামাজী বানান । মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন । "তোমার নিজেকে জা"হা"ন্না"মের আগুন হতে বাঁচাও । তোমার পরিবারের সদস্যদের জাহান্নামের আগুন হতে বাঁচাও ।" পরিবারের লোকদের নামাজের আদেশ করুন । আপনার কতো আদরের ছেলে মেয়ে!! বেনামাজী হওয়ার কারণে আপনার চোখের সামনে আপনার ছেলে মেয়েদের রোজ কি"য়ামতের দিন চুলের খোপা ধরে এবং পা ধরে জা"হা"ন্না"মের আ"গুনের মধ্যে ফেলে দিবে । প্রতিদিন তাদের কে নামাজে যত্নবান হওয়ার জন্য নসিহত করুন । কেউ এই পৃথিবীতে চিরকাল থাকবে না । দাদা নানা চৌদ্দ গোষ্ঠীর লোকজন চলে গেছে আমাকে আপনাকে ও যেতে হবে । যদি নেককার সন্তান রেখে যেতে পারেন, আপনি মারা গেলে ও তাদের দোআ পাবেন । তারা যে ভাল কাজ করবে আপনি কবরের মধ্যে থেকে ও ছাওয়াবের ভাগীদার হবেন । আর যদি বেনামাজী কু সন্তান রেখে যান । তাহলে তো আপনার কোনও লাভ হলো না। সে নিজে ও চরম ক্ষতিগ্রস্ত হলো । আর নসিহতের সাথে সাথে তাদের জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোআ ও করা । কারণ বাপের দোয়া সন্তানের জন্য কবুল হয় । যত কিছুই করুক কখনো সন্তানের জন্য বদদোয়া করবেন না, সেটা ও কবুল হয়ে যায় । শত হলেও তো আপনার সন্তান । বাচ্চাদের সামনে মি'থ্যা কথা বলবেন না । বাচ্চাদের সামনে সিগারেট খেলে তারা ও শিখে যাবে । খারাপ বাচ্চাদের সাথে যেনো না মিশে এই খেয়াল রাখবেন। কম বয়সী বাচ্চাদের নিজের আত্মীয় স্বজনদের সাথে ঘুমাতে দেয়ার ব্যাপারে একটু চিন্তা করবেন, কখনো কখনো একান্ত দরকার হয়ে পড়ে তখন আলাদা কম্বলের ব্যবস্থা করবেন । বাচ্চাদের সামনে তাদের মাকে অপমানিত করবেন না । আর বাচ্চাদের আদর করবেন । দরকার হলে শাসন করবেন । অনেকেই আছেন বাচ্চাদের সময় দেন না , খুবই দুঃখজনক, এখন সময় দিচ্ছেন না বাচ্চাদের, বৃদ্ধ হলে তাদের কাছ থেকে কিভাবে সময়ের আশা করেন ? বাচ্চা দের সময় দিবেন, তবে অনেকেই আছে বাচ্চাদের খুব জোরে মারে, পরে আবার আফসোস করে । কোন অবস্থাতেই সেটা জায়েজ নয় । আমাদের নবী সা কোনও দিন নিজের সন্তানদের মারেন নি । স্ত্রী বা গোলাম বাদী কাউকেও নিজের হাতে মারেননি। তবে শুধুমাত্র যেখানেই মহান আল্লাহর সম্মানের হানি ঘটে সেখানেই মহান আল্লাহর জন্য প্রতিশোধ নিয়েছেন । সন্তানদের কথায় কথায় মারবেন না, শুধুমাত্র নামাজের জন্য দরকার হলে মারবেন । ঘরে বেত্র রাখবেন দেখানোর জন্য, মারার জন্য নয় । আপনার উপর আরো হক উপযুক্ত হলে তাদের বিবাহ দিয়ে দেয়া । সময় মতো বিবাহ না দিলে তারা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, পরবর্তী বংশের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য এবং পুত পবিত্র থাকার জন্য বিবাহ জরুরি । আরো হক হলো তাদের জন্য ভালো নাম রাখা । টল্টু, বল্টু, পল্টু , এমন নাম না রাখা । তাদের জন্য ভালো মা নির্বাচন করা, অবশ্যই এইটা বিবাহের আগে । কারণ দ্বীনদার মা হলে বাচ্চারা ও দ্বীনদার হয় । ছেলে মেয়েদের সম দৃষ্টিতে দেখা তাদের মধ্যে বৈষম্য না করা , অনেকেই আছে এক ছেলেকে বেশি আদর যত্ন দেন, অন্য ছেলে কে কম দেন , বা দেখা যায় ছেলেকে মাছের বড় টুকরা টা দেন মেয়েকে ছোট টুকরা টা দেন , রোজ কিয়ামতের দিন ঠেকে যাবেন মহান আল্লাহর কাছে , সেজন্য বাচ্চাদের মধ্যে ইনসাফ করবেন , একজন কে দুইটা জামা কিনে দিলেন আর একজন কে একটা !!! হ্যাঁ দরকার হয়ে গেলে অসুবিধা নাই , ছেলে মেয়েদের ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে রোজ কিয়ামতের দিন , নেককাজ এবং তাকওয়ার কাজে সহযোগিতা করবেন , খারাপ এবং পাপের কাজে কখনোই সহযোগিতা করা যাবে না , খুব ভালো হয় ছেলেকে আলেম বানাবেন , মেয়েকে আলেমা বানাবেন , এখন তো মাশাআল্লাহ অনেক গ্রামে নুরানী মাদ্রাসা হয়ে গেছে , পড়া শুনায় ও অনেকটা এগিয়ে আছে । ভর্তি করিয়ে দিন , রিযিকের মালিক হলেন মহান আল্লাহ পাক , মানুষ সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে তাদের রিজিক সৃষ্টি করে রেখেছেন , তারা কতটুকু সম্পদ পাবে সেটা মহান আল্লাহ পাক ফিক্সড করে রেখেছেন । আমরা কেউ মায়ের পেট থেকে সম্পদ নিয়ে আসিনি খালি হাতে এসেছি, দরকারের সময় মহান আল্লাহ পাক রিযিক দিয়েছেন । আর ছেলে ডাক্তার হলে ও ইন্জিনিয়ার হলে ভার্টিটির প্রোফেসর হলে আপনি নামাজের কথা কুরআন তেলাওয়াতের কথা বলবেন , তবে হ্যাঁ সুন্দর করে বলবেন আদর করে বলবেন , সুতরাং আপনার দ্বায়িত্ব আদর্শ ভালো মুসলিম হিসেবে সন্তান কে গড়ে তোলা , রোজ কিয়ামতের দিন বলতে পারবেন হে আল্লাহ তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিজের ছেলেকে এবং মেয়েকে আলিম আলিমা বানিয়েছি , ধরেন সাত বছর বয়সে বাচ্চা কে কুরআন পড়াতে লাগিয়ে দিছেন তখন তো তার আমল নামা খোলা হয়নি , তার সমস্ত কুরআন পড়ার ছাওয়াব আপনার আমল নামায় উঠবে সুবহানআল্লাহ । পড়লো ছেলে বা মেয়ে ফায়েদা সব আপনার । মেয়েদের পর্দার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন , বালেগা হলে বিয়ে দিয়ে দিবেন , আগের মুরুব্বি গন তাই করতেন , তাদের মেয়েরা কি ঠকেছে বলে মনে হয় ? দ্বীনদার ছেলে পাইলে বিবাহ তে দেরি করবেন না । একটা কথা খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় , অনেক বাবা মা নিজের জীবন যৌবন সমুদয় অর্থ ছেলেদের পিছনে খরচ করে নিঃস্ব হয়ে বড় শিক্ষিত করেছে , ছেলে আজ প্রতিষ্ঠিত তবে মা বাবার খবর রাখে না , এর কারণ হলো ছেলে মেয়েদের দ্বীনদার বানাননি , ছেলেদের দুনিয়াদার বানানোর ফলাফল দুনিয়াতেই তো দেখতে পাচ্ছেন, আখেরাতে তো চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন; আল্লাহ আল্লাহর পানাহ, সেজন্য ছেলেমেয়েদের আখেরাতমুখী করবেন, কেননা আখেরাত হল চিরস্থায়ী জীবন আর দুনিয়ার জীবন হলো ক্ষণস্থায়ী জীবন । বৃদ্ধাশ্রমে হাফেজ আলেমদের মা-বাবাকে পাবেন না । মনে রাখবেন ছেলেমেয়েরা আমাদের কাছে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে আমানত । আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আমানতকে রক্ষা করা । জাপান এত উন্নত রাষ্ট্র, জাপানি দের দেখেছি খুব অসহায় হয়ে একাকিত্ব অবস্থায় মারা যেতে , কেউ কেউ নিজের প্লাটে মরে ফছে দুর্গন্ধ আরম্ভ হলে প্রতিবেশীরা এম্বুলেন্স ডেকে ঐ লাস নিয়ে যায় ইদানিং আমাদের দেশে ও কিছু কিছু এমন খবর আসছে , মহান আল্লাহর পানাহ । মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলের বাচ্চাদের নেককার করুক ।".
 
   
Mohammad Abdirrahman Abiabdurraman
February 7 at 6:32 AM
 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ।
বাপের উপর ছেলে মেয়েদের যে হক গুলো আছে এর মধ্য একটা হক হলো ছেলেমেয়েদের কুরআন শিক্ষা দেয়া ।
আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের কুরআন শিক্ষা না দেন তবে আপনি আ"পরাধী হিসেবে গণ্য হবেন ।
রোজ কি"য়ামতের দিন আপনার ছেলে মেয়েরা আপনার বিরুদ্ধে মহান আল্লাহর নিকট অভিযোগ দায়ের করবেন,
ঐ দিন দেখবেন আপনার ছেলে, আপনার মেয়ে, আপনার দু"শমন।
যতোই ভালো খাবার দেন, বা যতই ভালো কাপড় চোপড় দেন, কুরআন না পড়ালে ধরা খাবেন ।
কারণ যখন সিং'গায় ফু'ৎকার দেয়া হবে তখন আত্মীয়তার বন্ধন থাকবে না । ছেলে বাবার কোন কাজে আসবে না , বন্ধু বন্ধুর কোন কাজে আসবে না , একে অন্যের থেকে পলায়ন করবে ।

সে জন্য আজকেই নিজের ছেলে মেয়েদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা দিন ।
ছেলেমেয়েদের নামাজী বানান ।
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেছেন । "তোমার নিজেকে জা"হা"ন্না"মের আগুন হতে বাঁচাও । তোমার পরিবারের সদস্যদের জাহান্নামের আগুন
হতে বাঁচাও ।"
পরিবারের লোকদের নামাজের আদেশ করুন ।
আপনার কতো আদরের ছেলে মেয়ে!!
বেনামাজী হওয়ার কারণে আপনার চোখের সামনে আপনার ছেলে মেয়েদের রোজ কি"য়ামতের দিন চুলের খোপা ধরে এবং পা ধরে জা"হা"ন্না"মের আ"গুনের মধ্যে ফেলে দিবে ।

প্রতিদিন তাদের কে নামাজে যত্নবান হওয়ার জন্য নসিহত করুন ।
কেউ এই পৃথিবীতে চিরকাল থাকবে না ।
দাদা নানা চৌদ্দ গোষ্ঠীর লোকজন চলে গেছে আমাকে আপনাকে ও যেতে হবে ।
যদি নেককার সন্তান রেখে যেতে পারেন, আপনি মারা গেলে ও তাদের দোআ পাবেন । তারা যে ভাল কাজ করবে আপনি কবরের মধ্যে থেকে ও ছাওয়াবের ভাগীদার হবেন ।

আর যদি বেনামাজী কু সন্তান রেখে যান ।
তাহলে তো আপনার কোনও লাভ হলো না।
সে নিজে ও চরম ক্ষতিগ্রস্ত হলো ।
আর নসিহতের সাথে সাথে তাদের জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোআ ও করা ।
কারণ বাপের দোয়া সন্তানের জন্য কবুল হয় ।
যত কিছুই করুক কখনো সন্তানের জন্য বদদোয়া করবেন না, সেটা ও কবুল হয়ে যায় ।
শত হলেও তো আপনার সন্তান ।
বাচ্চাদের সামনে মি'থ্যা কথা বলবেন না ।
বাচ্চাদের সামনে সিগারেট খেলে তারা ও শিখে যাবে ।
খারাপ বাচ্চাদের সাথে যেনো না মিশে এই খেয়াল রাখবেন।
কম বয়সী বাচ্চাদের নিজের আত্মীয় স্বজনদের সাথে ঘুমাতে দেয়ার ব্যাপারে একটু চিন্তা করবেন, কখনো কখনো একান্ত দরকার হয়ে পড়ে তখন আলাদা কম্বলের ব্যবস্থা করবেন ।
বাচ্চাদের সামনে তাদের মাকে অপমানিত করবেন না ।
আর বাচ্চাদের আদর করবেন ।
দরকার হলে শাসন করবেন ।
অনেকেই আছেন বাচ্চাদের সময় দেন না , খুবই দুঃখজনক, এখন সময় দিচ্ছেন না বাচ্চাদের, বৃদ্ধ হলে তাদের কাছ থেকে কিভাবে সময়ের আশা করেন ? বাচ্চা দের সময় দিবেন, তবে অনেকেই আছে বাচ্চাদের খুব জোরে মারে, পরে আবার আফসোস করে । কোন অবস্থাতেই সেটা জায়েজ নয় ।
আমাদের নবী সা কোনও দিন নিজের সন্তানদের মারেন নি ।
স্ত্রী বা গোলাম বাদী কাউকেও নিজের হাতে মারেননি।
তবে শুধুমাত্র যেখানেই মহান আল্লাহর সম্মানের হানি ঘটে সেখানেই মহান আল্লাহর জন্য প্রতিশোধ নিয়েছেন ।
সন্তানদের কথায় কথায় মারবেন না, শুধুমাত্র নামাজের জন্য দরকার হলে মারবেন । ঘরে বেত্র রাখবেন দেখানোর জন্য, মারার জন্য নয় ।
আপনার উপর আরো হক উপযুক্ত হলে তাদের বিবাহ দিয়ে দেয়া । সময় মতো বিবাহ না দিলে তারা নষ্ট হয়ে যেতে পারে, পরবর্তী বংশের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য এবং পুত পবিত্র থাকার জন্য বিবাহ জরুরি ।

আরো হক হলো তাদের জন্য ভালো নাম রাখা । টল্টু, বল্টু, পল্টু , এমন নাম না রাখা ।

তাদের জন্য ভালো মা নির্বাচন করা, অবশ্যই এইটা বিবাহের আগে ।
কারণ দ্বীনদার মা হলে বাচ্চারা ও দ্বীনদার হয় ।
ছেলে মেয়েদের সম দৃষ্টিতে দেখা তাদের মধ্যে বৈষম্য না করা ,
অনেকেই আছে এক ছেলেকে বেশি আদর যত্ন দেন, অন্য ছেলে কে কম দেন , বা দেখা যায় ছেলেকে মাছের বড় টুকরা টা দেন মেয়েকে ছোট টুকরা টা দেন , রোজ কিয়ামতের দিন ঠেকে যাবেন মহান আল্লাহর কাছে , সেজন্য বাচ্চাদের মধ্যে ইনসাফ করবেন , একজন কে দুইটা জামা কিনে দিলেন আর একজন কে একটা !!! হ্যাঁ দরকার হয়ে গেলে অসুবিধা নাই , ছেলে মেয়েদের ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে রোজ কিয়ামতের দিন ,
নেককাজ এবং তাকওয়ার কাজে সহযোগিতা করবেন , খারাপ এবং পাপের কাজে কখনোই সহযোগিতা করা যাবে না ,
খুব ভালো হয় ছেলেকে আলেম বানাবেন ,
মেয়েকে আলেমা বানাবেন , এখন তো মাশাআল্লাহ অনেক গ্রামে নুরানী মাদ্রাসা হয়ে গেছে , পড়া শুনায় ও অনেকটা এগিয়ে আছে । ভর্তি করিয়ে দিন ,
রিযিকের মালিক হলেন মহান আল্লাহ পাক ,
মানুষ সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগে তাদের রিজিক সৃষ্টি করে রেখেছেন , তারা কতটুকু সম্পদ পাবে সেটা মহান আল্লাহ পাক ফিক্সড করে রেখেছেন ।
আমরা কেউ মায়ের পেট থেকে সম্পদ নিয়ে আসিনি খালি হাতে এসেছি, দরকারের সময় মহান আল্লাহ পাক রিযিক দিয়েছেন । আর ছেলে ডাক্তার হলে ও ইন্জিনিয়ার হলে ভার্টিটির প্রোফেসর হলে আপনি নামাজের কথা কুরআন তেলাওয়াতের কথা বলবেন , তবে হ্যাঁ সুন্দর করে বলবেন আদর করে বলবেন ,
সুতরাং আপনার দ্বায়িত্ব আদর্শ ভালো মুসলিম হিসেবে সন্তান কে গড়ে তোলা , রোজ কিয়ামতের দিন বলতে পারবেন হে আল্লাহ তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য নিজের ছেলেকে এবং মেয়েকে আলিম আলিমা বানিয়েছি , ধরেন সাত বছর বয়সে বাচ্চা কে কুরআন পড়াতে লাগিয়ে দিছেন তখন তো তার আমল নামা খোলা হয়নি , তার সমস্ত কুরআন পড়ার ছাওয়াব আপনার আমল নামায় উঠবে সুবহানআল্লাহ । পড়লো ছেলে বা মেয়ে ফায়েদা সব আপনার ।
মেয়েদের পর্দার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন , বালেগা হলে বিয়ে দিয়ে দিবেন ,
আগের মুরুব্বি গন তাই করতেন , তাদের মেয়েরা কি ঠকেছে বলে মনে হয় ? দ্বীনদার ছেলে পাইলে বিবাহ তে দেরি করবেন না ।
একটা কথা খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় , অনেক বাবা মা নিজের জীবন যৌবন সমুদয় অর্থ ছেলেদের পিছনে খরচ করে নিঃস্ব হয়ে বড় শিক্ষিত করেছে , ছেলে আজ প্রতিষ্ঠিত তবে মা বাবার খবর রাখে না ,
এর কারণ হলো ছেলে মেয়েদের দ্বীনদার বানাননি ,
ছেলেদের দুনিয়াদার বানানোর ফলাফল দুনিয়াতেই তো দেখতে পাচ্ছেন, আখেরাতে তো চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন; আল্লাহ আল্লাহর পানাহ, সেজন্য ছেলেমেয়েদের আখেরাতমুখী করবেন, কেননা আখেরাত হল চিরস্থায়ী জীবন আর দুনিয়ার জীবন হলো ক্ষণস্থায়ী জীবন । বৃদ্ধাশ্রমে হাফেজ আলেমদের মা-বাবাকে পাবেন না ।
মনে রাখবেন ছেলেমেয়েরা আমাদের কাছে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে আমানত ।
আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আমানতকে রক্ষা করা । জাপান এত উন্নত রাষ্ট্র, জাপানি দের দেখেছি খুব অসহায় হয়ে একাকিত্ব অবস্থায় মারা যেতে , কেউ কেউ নিজের প্লাটে মরে ফছে দুর্গন্ধ আরম্ভ হলে প্রতিবেশীরা এম্বুলেন্স ডেকে ঐ লাস নিয়ে যায় ইদানিং আমাদের দেশে ও কিছু কিছু এমন খবর আসছে , মহান আল্লাহর পানাহ । মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলের বাচ্চাদের নেককার করুক ।
 
   
   
 
View Post
 
   
   
Was this email:Useful | Not Useful
 
   
   
 
This message was sent to roseenh@vita-email.site. If you don't want to receive these emails from Meta in the future, please unsubscribe.
Meta Platforms, Inc., Attention: Community Support, 1 Meta Way, Menlo Park, CA 94025
   
   
To help keep your account secure, please don't forward this email. Learn more